গত ইং ৩১/০৭/২০২১ তারিখ সকাল অনুমান ০৯.৩০ ঘটিকা সময় টাঙ্গাইল সদর থানাধীন ভিতর শিমুল সাকিনস্থ ডিসিস্ট কুদ্দুস প্রামানিক (৬৫), পিতা-মৃত মইদুল্লা প্রামানিক, সাং- ভিতর শিমুল, পোঃ চৌধুরী মালঞ্চ, থানা ও জেলা- টাঙ্গাইল এর বসত বাড়ীতে তাহার ছেলে আসামী ১। মোঃ লুৎফর রহমান (৩০), পিতা-মৃত কুদ্দুস প্রামানিক, সাং- ভিতর শিমুল, পোঃ চৌধুরী মালঞ্চ, থানা ও জেলা- টাঙ্গাইল মধ্যে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়া তর্কবিতর্ক শুরু হয়। তর্কবিতর্কের একপর্যায়ে আসামী মোঃ লুৎফর রহমান (৩০) রাগান্বিত হইয়া ঘরের ভিতরে থাকা ধারালো দা আনিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে তাহার পিতা ডিসিস্ট কুদ্দুস প্রামানিক (৬৫) এর মাথার বাম পার্শ্বে কপালের উপর ০১টি ও মাথার পিছনে বাম পার্শ্বে ০২টি কোপ মারিয়া গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম করিয়া হত্যা করেন। উক্ত বিষয়ে ডিসিস্ট এর বড় ছেলে বাদী হইয়া থানায় এজাহার দায়ের করিলে টাঙ্গাইল সদর থানার মামলা নং- ২২/১৯৮, তারিখ- ৩১/০৭/২০২১ইং, ধারা- ৩০২ পেনাল কোড মূলে একটি হত্যা মামলা রুজু করা হয়।
মামলাটি রুজুরপর জনাব সঞ্জিত কুমার রায় বিপিএম পুলিশ সুপার টাঙ্গাইল মহোদয়ের তদারকিতে এসআই(নিঃ)/ মোঃ আব্দুল ওহাব, তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্বভার গ্রহন করিয়া জনাব মীর মোশারফ হোসেন, অফিসার ইনচার্জ, টাঙ্গাইল সদর থানা সাহেবের সার্বিক দিক-নিদের্শনায় ও তত্তাবধানে ২২ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মধ্যে ডিসিস্টের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তত, ময়না তদন্ত, পিও ভিজিট শেষে বিশ্বস্ত সোর্সের দেওয়ার তথ্যের ভিত্তিতে মামলার আসামীকে গ্রেফতার করিতে সক্ষম হয় এবং আসামীকে গ্রেফতার পূর্বক তাহার জবানবন্দি ফৌঃকাঃবিঃ ১৬৪ মোতাবেক রেকর্ড, সাক্ষীদের ১৬১ ধারায় জবানবন্দি গ্রহন, পিএম রিপোর্ট প্রাপ্তি, স্বাক্ষ্যের স্মারক লিপি দাখিল ও স্বাক্ষ্যের স্মারক লিপির আদেশ প্রাপ্তি শেষে ২২ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মধ্যে মামলার যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করিয়া আসামীর বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন।